এই পদক্ষেপের লক্ষ্য হলো অনিয়মিত নাগরিকত্ব, দ্বৈত নাগরিকত্বের নিয়ম লঙ্ঘন এবং জালিয়াতি বা ভুল নথিপত্রের মাধ্যমে প্রাপ্ত নাগরিকত্বের বিষয়গুলো সমাধান করা।
কুয়েতের একটি তদন্ত কমিটি ২ হাজার ৮৯৯ কুয়েতির নাগরিকত্ব বাতিল করেছে। এ সিদ্ধান্তটি এখন অনুমোদনের জন্য মন্ত্রিপরিষদের কাছে পাঠানো হবে।
কুয়েতের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ফাহাদ আল ইউসেফ জানান, যেসব কুয়েতিদের স্ত্রী, তালাকপ্রাপ্ত নারী এবং বিধবা নাগরিকত্ব হারিয়েছেন তারা চাকরিতে বহাল থাকবেন এবং একই বেতন পেতে থাকবেন। যারা অবসরে গেছেন তারা পেনশনও পাবেন।